Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ নভেম্বর ২০২২

পঞ্চবটি-মুক্তারপুর সড়ক প্রশস্তকরণ ও দোতলা রাস্তা নির্মাণ

প্রকল্পের নাম

পঞ্চবটি হতে মুক্তারপুর সেতু পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ ও দোতলা রাস্তা নির্মাণ

প্রকল্পের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

প্রকল্পের প্রধান অঙ্গ সমূহ

  • প্রকল্পের আওতায় এ্যাট-গ্রেড সড়ক প্রশস্তকরণঃ ১০.৩৭ কিলোমিটার
  • ৬২০ মি. এ্যাট-গ্রেড সড়ক ৬-লেনে উন্নীতকরণ (পঞ্চবটি মোড় থেকে ফতুল্লার দিকে ৩১০মি. ও চাষাড়া, নারায়ণগঞ্জ এর দিকে ৩১০ মি.)
  • ৬ কি.মি. এ্যাট-গ্রেড সড়ক ২-লেনে উন্নীতকরণ (পঞ্চবটি হতে ৩য় শীতলক্ষ্যা সেতু পর্যন্ত)
  • ৩.৭৫ কি.মি. এ্যাটগ্রেড সড়ক ৪-লেনে উন্নীতকরণ (৩য় শীতলক্ষ্যা সেতু হতে মুক্তারপুর সেতু পর্যন্ত)
  • দোতলা রাস্তা/এলিভেটেড রোডঃ ৯.০৬ কিলোমিটার
  • এলিভেটেড রোডঃ ৬.২৬০ কিলোমিটার (পঞ্চবটি হতে কাশিপুর পর্যন্ত ৩.৫ কিমি. এ্যাট-গ্রেড সড়কের উপর ও কাশিপুর হতে চর সৈয়দপুর পর্যন্ত ২.৭৬ কিমি. Low Land এর উপর)
  • র‍্যাম্পঃ ২.৮০৫ কিলোমিটার
  • ড্রেন নির্মাণঃ ১৭.৬১ কি:মি:
  • টোল প্লাজা: ০৪ টি 

প্রকল্পের অবস্থান

নারায়ণগঞ্জ জেলা (নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা) ও মুন্সীগঞ্জ জেলা (মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলা)।
নির্মাণের কারণ ও উদ্দেশ্য

পঞ্চবটি হতে মুক্তারপুর সেতু পর্যন্ত বিদ্যমান সড়কটি দুই-লেনে উন্নীতকরণ ও দুই-লেন  দোতলা রাস্তা নির্মাণের মাধ্যমে মুন্সীগঞ্জ জেলার সাথে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলাসহ অন্যান্য জেলার সড়ক যোগাযোগ নিরবচ্ছিন্ন,  সহজতর ও ব্যয় সাশ্রয়ী করা।

মুন্সীগঞ্জ জেলার সাথে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলাসহ অন্যান্য অংশের সরাসরি সড়ক যোগাযোগে বিদ্যমান সড়কটি ব্যবহৃত হয়। মুক্তারপুর হতে পঞ্চবটি পর্যন্ত সড়কটি খুব সংকীর্ণ (গড় প্রশস্ততা ৫.৫ মিটার), আঁকাবাঁকা ও রাস্তার উভয় পাশে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি, বসত-বাড়ি, দোকানপাট ইত্যাদি থাকায় যানবাহন চলাচলে প্রায়ই দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুরে ৫ টি সিমেন্ট ফ্যাক্টরি এবং আলু সংরক্ষনের জন্য বেশ কয়েকটি কোল্ড স্টোরেজ থাকায় ২৪ টন হতে প্রায় ৫০ টন পর্যন্ত ওজনের ভারী যানবাহন চলাচল করায় প্রায়শঃই দূর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হয় এবং এর ফলে দীর্ঘ যানজটের  সৃষ্টি হয়।

প্রকল্পাধীন এলাকাটি বিসিক শিল্পাঞ্চল-এর অন্তর্ভূক্ত এবং এ এলাকায় কয়েকটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরী থাকায় প্রতিদিন প্রায় লক্ষাধিক শ্রমিক তিনবেলা রাস্তাটি ব্যবহার করে। ফলে রাস্তায় যানজটের সৃষ্টি হয়। তাছাড়া এ এলাকায় বেশ কয়েকটি রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে যার উৎপাদিত পন্য পরিবহনের জন্যও রাস্তাটি ব্যবহার করা হয়।

এ সড়কে বিদ্যমান Average Annual Daily Traffic (AADT) ১৭৯১০ টি। ট্রাফিক পূর্বাভাস অনুযায়ী এ যানবাহনের সংখ্যা ২০২৩ সালে দৈনিক ২৩৯২০  টি, ২০২৫ সালে দৈনিক ২৭০০০ টি, ২০৩৩ সালে দৈনিক ৩৯০০০ টি এবং ২০৪৩ সালে দৈনিক ৬৩৫৮০ টি।

 
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ভ্রমণ সময় ৬২.৮৯% হ্রাস, যানবাহনের গতিসীমা ৪.৪৫ গুণ বৃদ্ধি এবং যানবাহনের Delay time ৭৪.৭৪ শতাংশ হ্রাস পাবে।
প্রকল্প  ৰাস্তবায়নকাল ০১ জানুয়ারি, ২০২১ হতে ৩০ জুন, ২০২৫ পর্যন্ত।

ম্যাপ

 

প্রাক্কলিত ব্যয়

জিওবি: ২০২০৭৬.৮৮ লক্ষ টাকা

নিজস্ব অর্থ: ২২২০০.৫৭ লক্ষ টাকা 

মোট: ২২৪২৭৭.৪৫ লক্ষ টাকা

নির্মাণের কারণ

পঞ্চবটি হতে মুক্তারপুর সেতু পর্যন্ত বিদ্যমান সড়কটি দুই-লেনে উন্নীতকরণ ও দুই-লেন  দোতলা রাস্তা নির্মাণের মাধ্যমে মুন্সীগঞ্জ জেলার সাথে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলাসহ অন্যান্য জেলার সড়ক যোগাযোগ নিরবচ্ছিন্ন,  সহজতর ও ব্যয় সাশ্রয়ী করা।

মুন্সীগঞ্জ জেলার সাথে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলাসহ অন্যান্য অংশের সরাসরি সড়ক যোগাযোগে বিদ্যমান সড়কটি ব্যবহৃত হয়। মুক্তারপুর হতে পঞ্চবটি পর্যন্ত সড়কটি খুব সংকীর্ণ (গড় প্রশস্ততা ৫.৫ মিটার), আঁকাবাঁকা ও রাস্তার উভয় পাশে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি, বসত-বাড়ি, দোকানপাট ইত্যাদি থাকায় যানবাহন চলাচলে প্রায়ই দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুরে ৫ টি সিমেন্ট ফ্যাক্টরি এবং আলু সংরক্ষনের জন্য বেশ কয়েকটি কোল্ড স্টোরেজ থাকায় ২৪ টন হতে প্রায় ৫০ টন পর্যন্ত ওজনের ভারী যানবাহন চলাচল করায় প্রায়শঃই দূর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হয় এবং এর ফলে দীর্ঘ যানজটের  সৃষ্টি হয়।

প্রকল্পাধীন এলাকাটি বিসিক শিল্পাঞ্চল-এর অন্তর্ভূক্ত এবং এ এলাকায় কয়েকটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরী থাকায় প্রতিদিন প্রায় লক্ষাধিক শ্রমিক তিনবেলা রাস্তাটি ব্যবহার করে। ফলে রাস্তায় যানজটের সৃষ্টি হয়। তাছাড়া এ এলাকায় বেশ কয়েকটি রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে যার উৎপাদিত পন্য পরিবহনের জন্যও রাস্তাটি ব্যবহার করা হয়।

এ সড়কে বিদ্যমান Average Annual Daily Traffic (AADT) ১৭৯১০ টি। ট্রাফিক পূর্বাভাস অনুযায়ী এ যানবাহনের সংখ্যা ২০২৩ সালে দৈনিক ২৩৯২০, ২০২৫ সালে দৈনিক ২৭০০০ টি, ২০৩৩ সালে দৈনিক ৩৯০০০ টি এবং ২০৪৩ সালে দৈনিক ৬৩৫৮০ টি।

প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ভ্রমণ সময় ৬২.৮৯% হ্রাস, যানবাহনের গতিসীমা ৪.৪৫ গুণ বৃদ্ধি পাবে।