প্রকল্পের নাম |
কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বহুলেন সড়ক টানেল নির্মাণ প্রকল্প |
|
প্রকল্পের অবস্থান |
পতেঙ্গা ও আনোয়ারা, চট্রগ্রাম। |
|
ম্যাপ |
|
|
প্রাক্কলিত ব্যয় (লক্ষ টাকায়) |
|
|
নির্মাণের কারণ |
|
|
অর্থনৈতিক প্রভাব |
কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের ফলে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মধ্যে আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। ফলে কর্ণফুলী নদীর পূর্বপ্রান্তের প্রস্তাবিত শিল্প এলাকার উন্নয়ন ত্বারান্বিত এবং পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত চট্টগ্রাম শহর, চট্টগ্রাম বন্দর ও বিমানবন্দরের সাথে উন্নত যোগাযোগ ও সহজতর হয়েছে। ফলে ভ্রমণ সময় ও খরচ হ্রাস পাচ্ছে এবং পূর্বপ্রান্তের শিল্পকারখানার কাঁচামাল ও প্রস্তুতকৃত মালামাল চট্টগ্রাম বন্দর, বিমানবন্দর ও দেশের উত্তরপ শ্চিমাঞ্চলে পরিবহন প্রক্রিয়া সহজ হয়েছে। কর্ণফুলী নদীর পূর্ব প্রান্তের সাথে সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপনের ফলে পূর্বপ্রান্তে পর্যটনশিল্প বিকশিত হচ্ছে।
সার্বিকভাবে যোগাযোগ ব্যবস্থার সহজিকরণ, আধুনিকায়ন, শিল্পকারখানার বিকাশ সাধন এবং পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের ফলে কর্ণফুলী টানেল নির্মাণ প্রকল্প নির্মিত হলে বেকারত্ব দূরীকরণসহ দেশের অর্থনৈতিকউন্নয়নে ব্যাপক প্রভাব ফেলবে। |
|
জিডিপি-তে ইতিবাচক প্রভাব |
কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের ফলে এলাকার আশে পাশে শিল্পোন্নয়ন ,পর্যটন শিল্পের বিকাশ এবং সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে এবং রপ্তানি বৃদ্ধি পাচ্ছে । ফলে দারিদ্র দূরীকরণসহ দেশের ব্যাপক আর্থসামাজিক উন্নয়ন প্রভাব পড়ছে। DPP মোতাবেক এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে Financial এবং Economic IRR এর পরিমান দাঁড়াবে যথাক্রমে ৬.১৯% এবং ১২.৪৯%। তাছাড়া, Financial ও Economic “Benefit Cost Ratio (BCR)” এর পরিমান দাড়াবে যথাক্রমে ১.০৫ এবং ১.৫০ । ফলে কর্ণফুলী টানেল নির্মিত হলে জিডিপি তে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে । |
|
প্রকল্পের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা |
টানেল এল্যাইনমেন্ট: টানেলের প্রবেশ পথ : এয়ারপোর্ট থেকে কর্ণফুলী নদীর ২ কিলোমিটার ভাটির দিকে নেভি কলেজের নিকট টানেলের বহির্গমন পথ : আনোয়ারা প্রান্তে সারকারখানার নিকট
টানেল টাইপঃ Dual Two Lane Tunnel নির্মাণ কৌশলঃ Shield Driven Method |
|
ছবি |
|
|
ভিডিও |
||
ভিডিও |