Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্প

প্রকল্পের নাম

পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্প

প্রকল্পের অবস্থান

রাজধানী ঢাকা থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। বাংলাদেশের মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলায় প্রকল্পের অবস্থান। সেতু উত্তর প্রান্তে মাওয়া, লৌহজং, মুন্সীগঞ্জ এবং দক্ষিণ প্রান্তে জাজিরা, শরীয়তপুর ও শিবচর, মাদারীপুর।

ম্যাপ

প্রকল্পের বাস্তবায়ন এলাকাঃ লোকেশন ম্যাপ

প্রকল্পের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

প্রকল্পের নাম

পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ।

প্রাক সম্ভাবতা সমীক্ষা

১৯৯৮-১৯৯৯

সম্ভাবতা সমীক্ষা

২০০৩-২০০৫

এলএপি, আরএপি ও ইএমপি

২০০৬

বিস্তারিত নকসা ও প্রকিউরমেন্ট

২০০৯-২০১১

নকশার ইন্ডিপেডেন্ট চেকিং

২০১০

প্রকিউরমেন্ট ও বাস্তবায়ন

২০১১-২০২৪

অনুমোদনের পর্যায়

প্রকল্পের ৩য় আরডিপিপি অনুমোদিত।

সংস্থা/বিভাগ/মন্ত্রণালয়

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ/সেতু বিভাগ/সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়।

বাস্তবায়নকালঃ

প্রকল্প আরম্ভের তারিখ

জানুয়ারি/২০০৯

প্রকল্প সমাপ্তির তারিখ

জুন/২০২৪ (অনুমোদিত ৩য় আরডিপিপি অনুযায়ী 

প্রাক্কলিত ব্যয় অনুমোদিত ৩য় আরডিপিপি অনুযায়ী (লক্ষ টাকায়)

৩,২৩০,৫৫১.৭৬ (জিওবি)

প্রকৃত ব্যয় (লক্ষ টাকায়) ৩,০৭৭,০১৩.৫৫

প্রাক্কলিত ব্যয়

 ৩,০১৯,৩৩৮.৭৬ লক্ষ টাকা (জিওবি)

নির্মাণের কারণ

  1. পদ্মা সেতু পদ্মা নদীর মাওয়া পয়েন্টে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় অঞ্চলের সাথে দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে সড়ক ও রেল যোগাযোগ স্থাপনের মাধ্যমে মুন্সিগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী এবং ফরিদপুর জেলা সমূহের উন্নয়নে সরাসরি ভূমিকা রাখার সুযোগ সৃষ্টি করা।
  2. এ সেতুটি দক্ষিণ অঞ্চলের ২১টি জেলার সাথে ঢাকাসহ পূর্বাঞ্চলের সাথে যোগাযোগ স্হাপন নিশ্চিত করা।
  3. দেশের দক্ষিণে বসবাসরত জনজীবনের জীবনমান উন্নয়নসহ স্বল্প সময়ে বাংলাদেশের মূল ভূ-খন্ডে তাদের উৎপাদিত পণ্য বাজারজাত ও বাজার সম্প্রসারিত করা।
  4. এ অঞ্চলের উৎপাদনের কাঁচামাল দ্রুততার সরবরাহ করার সুযোগ তৈরী করা ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করা।
  5. দেশে দ্বিতীয় সমদ্র বন্দর মংলা বন্দরটি চট্টগ্রাম বন্দরের ন্যায় যথাযথভাবে ব্যবহার করা সুযোগ সৃষ্টি করা।
  6. পদ্মা সেতু ও সংযোগ সড়ক এশিয়ান হাইওয়ে রুট AH-1 এর অংশ হওয়ায় তা যথাযথ ব্যবহারের সুযোগ সৃষ্টি করা ।
  7. ইহা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ যোগাযোগসহ দক্ষিন এশিয়ার দেশ সমূহের যোগাযোগের ক্ষেত্রে  বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে।
  8. ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রভাব বড় ধরণের ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে।
  9. দেশের সার্বিক জিডিপি’র পাশাপাশি পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পটি কাজ সমাপ্ত হলে অতিরিক্ত ১.২৩% জিডিপি বৃদ্ধিতে সহয়তা করা।

অর্থনৈতিক প্রভাব

পদ্মা সেতু পদ্মা নদীর মাওয়া পয়েন্টে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় অঞ্চলের সাথে দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে সড়ক ও রেল যোগাযোগ স্হাপনের মাধ্যমে মুন্সিগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী এবং ফরিদপুর জেলা সমূহের উন্নয়নে সরাসরি ভূমিকা রাখবে। এ সেতুটি দক্ষিন অঞ্চলের ২১টি জেলার সাথে ঢাকাসহ পূর্বাঞ্চলের সাথে যোগাযোগ স্হাপন নিশ্চিত করবে যা’র ফলে জনজীবনে মান উন্নয়ন সহ স্বল্প সময়ে বাংলাদেশের মূল ভূ-খন্ডে তাদের উৎপাদিত পণ্যের বাজার সম্প্রসারিত হবে এবং উৎপাদনের কাঁচামাল দ্রুততার সরবরাহ করার সুযোগ পাবে, উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। দেশে দ্বিতীয় সমদ্র বন্দর মংলা বন্দরটি চট্টগ্রাম সমদ্র বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা সুযোগ সৃষ্টি হবে। পদ্মা সেতুটি নির্মিত হলে এটি হবে এশিয়ান হাইওয়ে রুট AH-1 এর অংশ। ইহা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ যোগাযোগসহ দক্ষিন এশিয়ার দেশ সমূহের যোগাযোগের ক্ষেত্রে  বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রভাব বড় ধরণের ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে।

জিডিপি’তে ইতিবাচক প্রভাব

দেশের সার্বিক জিডিপি বৃদ্ধিতে পদ্মা সেতু ১.২৩% অবদান রাখবে।

পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পে অংশ গ্রহণকারী প্রকৌশলী/বিশেষজ্ঞদের দেশের নাম

যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, নিউজিল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, চীন, সিঙ্গাপুর, জাপান, ডেনমার্ক, ইতালী, মালয়েশিয়া, কলম্বিয়া, ফিলিপাইনস, ভারত, তাইওয়ান, নেপাল, দক্ষিণ আফ্রিকা ও বাংলাদেশ।

ছবি  
 
 
 

ভিডিও

প্যানেল অব এক্সপার্ট ডাউনলোড