প্রকল্পের নাম |
বঙ্গবন্ধু সেতু |
||
প্রকল্পের অবস্থান |
ভুয়াপুর, টাঙ্গাইল। |
||
ম্যাপ |
|||
প্রাক্কলিত ব্যয় |
|
||
নির্মাণের কারণ | বাংলাদেশের পূর্ব এবং পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে কৌশলগত সেতুবন্ধন তৈরী করা। | ||
অর্থনৈতিক প্রভাব |
আন্ত: আঞ্চলিক বানিজ্যকে উৎসাহিত করেছে। সড়ক ও নৌপথে দ্রুত পন্য এবং যাত্রী পরিবহন ছাড়াও এটি বিদ্যুৎ ও প্রাকৃতিক গ্যাস বিজ্ঞান এবং সমম্বিত টেলিযোগাযোগ ব্যবস্হার উন্নতি সাধন করেছে। এই সেতুটি এশিয়া মহাসড়ক এবং আন্ত:এশিয়া রেলপথের মধ্যবর্তী। ফলে এগুলো পুরোপুরি বাস্তবায়িত হবার পর এই সেতু নির্মান এশিয়া থেকে মধ্য এশিয়া হয়ে উত্তর পশ্চিম ইউরোপ পর্যন্ত নিরবিচ্ছিন্ন সড়ক ও রেল যোগাযোগ সৃষ্টি করবে। |
||
জিডিপি-তে ইতিবাচক প্রভাব |
- |
||
প্রকল্পের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা |
প্রধান সেতু দৈর্ঘ্য: ৪.৮ কি.মি. সেগমেন্ট সংখ্যাঃ ১২৬৩ টি একটি রেলওয়ে ট্র্যাক (ডুয়েল গেজ বিশিষ্ট)
০১। প্রধান সেতু নির্মাণ সম্পকিত তথ্যাদিঃ
০২। নদীশাসন কাজের ভৌত বৈশিষ্ট্যঃ- পূর্ব গাইড বাঁধ ও পশ্চিম গাইড
পূর্ব গাইড বাঁধের ভৌত অবকাঠামোগত বৈশিষ্ট্যঃ-
পশ্চিম গাইড বাঁধের ভৌত অবকাঠামোগত বৈশিষ্ট্যঃ-
০৩। পূর্ব সংযোগ সড়কের অবকাঠামোগত বৈশিষ্ট্যঃ-
০৪। পশ্চিম সংযোগ সড়কের অবকাঠামোগত বৈশিষ্ট্যঃ-
কন্টাক্ট-৭, পূর্ব বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ কাম সংযোগ সড়কঃ ৮ কি.মি. কন্টাক্ট-৮, পশ্চিম বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ কাম সংযোগ সড়কঃ ৭.৮ কি.মি. |
||
বাস্তবায়ন অগ্রগতি |
সম্পাদিত। বঙ্গবন্ধু সেতু ১৯৯৮ সালের জুনে উন্মুক্ত করা হয়। |
||
ছবি |